Відео

Chor jokhan bole chor dhorar upay. . Nirlajaa ta eke e bola haye thake

Joy hind

Sir gumnami baba कोई तस्वीरें dekaye

' Taruner swapno ' jini poraaben, taake background information er jonyo onek porasuno korte hobe. Sei gunobottaar shikkhok pawa kothin...

দলটির নাম তৃণমূল, 'তরুণের স্বপ্ন'তে তো কিভাবে গরু, কয়লা, বালি চুরি করতে হয় সেসব লেখা হয় নি! এটা পুরোপুরি ভাবে শিক্ষা দপ্তর এবং প্রকাশনা সংস্থার মধ্যে হওয়া টাকা-পয়সা বা লেনদেনের কারণেই করা হয়েছে। রাজনৈতিক মতাদর্শের দূরদূরান্ত দিয়েও এর সাথে সম্পর্ক নেই।

Thank you for sharing such precious views of Netaji's dream of real freedom and idealism ❤ You are a Real Hero. However...these books should be compulsory for exam also. Otherwise the present generation of teachers and students will not give the due respect and importance...this is very urgent for cleaning up the corruption and polluted politics, and to reawakening the patriotism and honesty. Jai Hind.

Gour Kishore Ghosh supported the British war effort during WW2 which was against Netaji. Also, the ABP Group generally supported the ruling party at the centre in the interests of their business. Who was the ruling party at the Centre in 1972? Congress! Who was the biggest opponent of Nehru-Gandhi leadership in Congress? Netaji! This is the reason Congress leaders and supporters always tried to suppress Netaji's case and get rid of him from public awareness.

খারাপ লাগলো শুনে

❤ জয় হিন্দ, বন্দে মাতরম।

also make a detailed review on the book "Springing Tiger" by Hugh Toye!!!

আমি ও ঐ দলের সমর্থক নই। তবে এই বিষয়ে শুধু বই পড়ানোর সিদ্ধান্ত অবশ্য ই উদ্দীপ্ত, সমর্থন যোগ্য। এবং এক্ষেত্রে উদাহরণ যোগ্য উদাহরণ রামকৃষ্ণ মিশন এর পথ ,সরকারের পদ্ধতি পালন করা উচিত। সেখানে সমস্ত বিষয়ে কোন ছাত্র কৃতকার্য হলেও শ্রী রামকৃষ্ণ, মা সারদা বা স্বামী বিবেকানন্দের জীবন ও কর্ম , তা অবশ্য পাঠ্য এবং ঐ বিষয় এ অকৃতকার্য হলে, ছাত্রের উর্ত্তীর্ন হওয়া আটকে যায়। তাই এক্ষেত্রে ও সেটা অনুসরণ। করলে ঐ পাঠ্য ছাত্র, ছাত্রী রা মনযোগ সহকারে পড়বে।100 জন পড়লে 2 জন অন্তত নেতাজী র কর্ম ও সম্বন্ধে আগ্রহী হবে। যা ভোগবাদী সমাজ কে উপেক্ষা করার উপযুক্ত মানুষ তৈরী করবে। বছরে যদি গোটা বাংলায় দু জন মানুষ হয়, সেটাই বা কম কি?

আপনার বক্তব্যটি ভালো লাগলো। এপ্রসঙ্গে কয়েকটি কথা না বলে পারছি না, বাঙালি বর্তমান প্রজন্ম শুধুমাত্র মেরুদন্ডহীনই নয়, তোষামোদকারী এবং স্বার্থপর। এক বাঙালি আরেক বাঙালিকে সহ্য করতে পারে না। সেক্ষেত্রে নেতাজির বই কতটা সাহায্য করবে কুপমন্ডুক স্বার্থলোভী বাঙালিদের আত্মচেতনা জাগাতে সন্দেহ আছে। এবং সর্বপরি বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষকদের নিয়োগের যা পরিস্থিতি তাতে তারা যারা টাকা দিয়ে চাকরি কিনেছেন, তারা নেতাজির আদর্শ নিজেরা কতটা আত্মস্থ করেছেন যে ছাত্রছাত্রীদের শেখাবেন। বর্তমানে আমার বিশ্ববিদ্যালয় (এটি UP তে এবং একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ) কিন্তু তারা "আজাদহিন্দ বাহিনী" নামে ছাত্রদের একটা গ্রুপ বানিয়েছে যাদের নিয়ে নানান সামাজিক কাজকর্ম করানো হয়। আজাদহিন্দ রেডিও স্টেশন করেছে, যেখানে নেতাজির আদর্শ, বাণী সমপ্রচার করা হয় এবং ২১শে অক্টোবরকে নেতাজি যে আজাদহিন্দ বাহিনী নিয়ে স্বত্নত্রতা ঘোষণা করেছিলেন, বড়ো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেটিকে celebrate করা হয়। এরকম বিভিন্ন এক্টিভিটিমূলক প্রচেষ্টা করলে সেটা young প্রজন্মকে হয়তো উৎসাহিত করতে পারে এবং নেতাজিকে বুঝতে সাহায্য করতে পারে। এটা আমার মত

As a hindi viewer I can't understand anything.

*Sir, generally your videos are in Bangla, think something about your Hindi Viewers.*

চন্দ্রচূড় বাবুর কাছে আমার প্রশ্ন নেতাজীর জীবন নিশ্চিতভাবেই তরুণ প্রজন্মের জন্য আদর্শ। কিন্তু বর্তমান সময়ের সমাজের জন্য তার তাৎপর্য অথবা প্রাসঙ্গিকতা কি??

(৪)এই সময়কালে অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে যাদের ক্রিয়াকলাপ আজও প্রভাবিত করে চলেছে ভারতীয় রাজনীতিকে । সর্বোপরি সুভাষচন্দ্র বসু সিভিল সার্ভিস ত্যাগ করে রাজনীতিতে ঝাঁপিয়ে পড়েন । তিনি কংগ্রেসের সদস্য হন । যে সময় ওয়ার্কিং কমিটিতে অসহযোগ আন্দেলন মলতুবির সিদ্ধান্ত হয় চৌরিচৌরার ঘটনার কারণে তখন তিনি নিষ্ঠাবান সৈনিক হিসেবে তা মেনে নেন নীরবে । কিন্তু কোলকাতার পার্ক সার্কাস অঞ্চলে মুসলিমদের নওজোয়ান সভায়(যার সদস্য ছিলেন কাজী নজরুল ইসলামও)আমন্ত্রিত হয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়ে বলেন, 'এর নামই কী গান্ধীবাদ? ক্ষাত্রধর্ম বিসর্জন দিয়ে দেশকে নেতিবাদ শেখানোই কী গান্ধী নীতি'? গান্ধীজীও সুযোগে পাল্টা দেন সম্ভবত ১৯২৫ এ বঙ্গের কংগ্রেস ভুমিষ্ঠ হওয়ার অধিবেশনে আমন্ত্রিত হয়ে সুভাষের নেতৃত্বে বেঙ্গল ভলেন্টিয়ার্সের কুচকাওয়াজ সহযোগে তাঁকে অভিবাদনের উত্তরে বক্তব্য রাখতে গিয়ে যখন বলেন, 'এ তো বাঁদরের সার্কাস দেখছি' !!! একেবারে সূচনা লগ্ন থেকেই বঙ্গের কংগ্রেসে দলাদলির শুরু । এক পক্ষ গান্ধীপন্থী যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত ও তাঁর অনুগামীরা আর অপর পক্ষে বসু পরিবার । পাশাপাশি এই সময়কালে মুসলিম লীগের ক্রমাগত চলতে থাকা কুনাট্য রঙ্গের প্রতিবর্তক্রিয়ায় জন্মালো প্রথমে ১৯২৩ সালে হিন্দু মহাসভা এবং ১৯২৫ এ আর এস‌ এস । আর ওই একই বছরে বাংলার বিপ্লববাদকে ঘেঁটে দিতে লন্ডনে আইন পড়তে যাওয়া কতিপয় বঙ্গ সন্তানের মগজ ধোলাই করে বৃটিশেরই প্রচ্ছন্ন প্রশ্রয়ে বৃটিশ কম্যুনিস্ট পার্টির হাত ধরে জন্মালো ভারতীয় কম্যুনিস্ট পার্টি । ফলও ফললো এক দশকের মধ্যেই । আন্তর্জাতিকতাবাদের ধ্যান ধারণা আমদানী করে বিপ্লবের সংজ্ঞা এবং পরিক্ষেত্র পাল্টে দিতেই বাংলার চলতি বিপ্লববাদ বাস্তবতা হারিয়ে বেপথু হয়ে পড়ে । অর্থাৎ যে চেতনার উপরে দাঁড়িয়ে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম সংঘটিত হচ্ছিলো তাতে অহরহ বিঘ্ন ঘটাতে এবং পায়ে পায়ে লেপ্টে থাকতে জন্মে গেলো দুই প্রেতাত্মা ও এক বিবর । আমরা দেখলাম পরবর্তীতে এই তিন পক্ষই ৪২ সালের 'ভারত ‌ ছাড়ো' আন্দোলনের বিরোধীতা করলো নিজ নিজ সমীকরণে । একটা ব্যাপার এখানে না বল্লেই নয় । বৃটিশের দুটি ডাউনলোডের একটি কংগ্রেস মোহনদাস কর্মচন্দ গান্ধীর স্পর্শধন্য হয়ে যথার্থ দেশজ রূপ পরিগ্রহ করলো আর অপরটি অর্থাৎ কম্যুনিস্ট পার্টি অদ্যবধি জারজই রয়ে গেলো । এরপরে ১৯২৯ সালে লাহোরের কংগ্রেস অধিবেশনে মুসলিম লীগকে ছাড়াই পূর্ণ স্বরাজের দাবী গৃহীত হলো এবং কংগ্রেস নেমে গেলো গান্ধীর নেতৃত্বে লবন আইন সত্যাগ্রহে ১৯৩০ সালে । আর ঠিক এই সময়ে পূর্ব বাংলায় চোরাগোপ্তা হিন্দু উচ্ছেদ শুরু হয়ে গেলো যেটাকে জমিদার কংগ্রেস নেতৃত্ব আমল না দিয়ে সেই ই লীগকে তোষণ চালিয়ে গেলো যেখানে সর্বভারতীয় কংগ্রেস তাদের সাথে সমস্ত সংশ্রব ত্যাগ করেছিলো । মুসলমানদের সরে থাকা নিয়ে বলতে গিয়ে নজরুলের 'পূর্ণ অভিনন্দন' কবিতায়, যেখানে 'জয় বাংলা' শব্দটি উল্লিখিত হয়েছে, সেখানে তেত্রিশ কোটি(তদানীন্তন ভারতের জনসমখ্যা),বাংলা মা এবং,'ফরিদপুরের ফরিদ মরদ বীর' এর উল্লেখ আছে সেখানে আমার বলতে ইচ্ছে করে যে ওই সময়কালে যখন সুর্য্য সেন, 'বিনয় বাদল দীনেশ'রা এবং মেদিনীপুরের প্রদ্যোৎ ভট্টাচার্য্য রামকৃষ্ণ বেরা এবং সন্তোষ ঘোড়ুইরা মরণপন বিদ্রোহে নিরত তখন এই 'ফরিদ মরদ বীর'রা কিন্ত হিন্দু উচ্ছেদে ব্যস্ত । এবারে কেউ সুভাষচন্দ্রের সংগ্রাম এবং সেখানে মুসলিমদের আধিক্যের কথা বলেন তাহলে বলি ঘটনা পারম্পর্য্যের পর্য্যালোচনা করতে । ১৯৪৫ এর ডিসেম্বরে আজাদ হি‌ন্দ ফৌজের বন্দীদের ট্রায়াল শুরু হতেই আসমুদ্র হিমাচল কেঁপে ওঠে জাতীয়তার স্ফুরণে । তারই খেই ধরেই ৪৬এর ফেব্রুয়ারী মার্চে শুরু হলো নৌ বিদ্রোহ । তার চার মাসের মধ্যেই ডাইরেক্ট এ্যাকশন!!!! রহস্য ধরা পড়ে মুজিবর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে যেখানে পাওয়া যায় ''সুভাষ ফিরলে তো ভারত স্বাধীন হবে আর তাতে পাকিস্তানের কী লাভ হবে' !!!

(৩)আফগান শাসক সবে বৃটিশের সাথে যুদ্ধ কার্য্যত জিতে সন্ধি করে গুছিয়ে শাসনের উদ্যোগ নিচ্ছেন । তাই তিনি এই নতুন আপদে জড়াতে অস্বীকার করলেন । এই কাল পর্বে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটলো । গান্ধী চরকা কাটায় মন দিতে ফিরে গেলেও, ১৯২০ সালে তিলক আর ১৯২৪ সালে চিত্তরঞ্জন দাস হঠাৎ হঠাৎ মারা যান । শুন্যস্থান পূরণে আবার গান্ধীকে ফিরতে হয় । এই চরকা বস্তুটি আবার বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন কালে স্বদেশীদের উদ্ভাবন যার প্রাণপুরুষ ছিলেন আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র । সেটাকেই গান্ধী হাইজ্যাক করেছিলেন । প্রহেলিকা হলো, মাত্র এক পুরুষ আগে কাথিয়াওয়াডি ব্রাহ্মণ মাছ ব্যবসায়ী হয়ে একঘরে হয়ে গিয়ে কনভার্ট হওয়া পরিবারে জন্মানো জিন্নাহ্ ই কিন্তু গান্ধীজীকে সাবধান করেছিলেন অসহযোগ আন্দোলনের আগে এই খিলাফৎপন্থীদের সাথে জড়াতে । আর গান্ধীই অসহযোগ মলতুবি করে এবং তদানীন্তন লীগ নেতাদের কান্ডকারখানা দেখে জিন্নাহ্ কেই ফিরে বলেন 'হিন্দুজ় এ্যান্ড মুসলিমস আর বাট টু ডিফারেন্ট নেশন্স'!!! অনেকে বলেন এটাই ভাঙার খেলার প্রথম ধাপ । আমার মতে এটা অবশ্যম্ভাবী ছিলো । ঘটনা হলো, রবীন্দ্রনাথও বলেছিলেন 'হিন্দু মুসলিম ঐক্যের কল্পনায় একটা বিরাট বড়ো ফাঁকি আছে ' । শরৎচন্দ্রও বলেছিলেন, 'পৃথিবীর সমস্ত সভ্য জাত মিলে এদের সভ্য না করে তুলতে পারলে সভ্যতা বাঁচবেনা'!!! ঘটনাচক্রে, ওপার বাংলার পাবনায় আমাদের বাপপিতেমোর ভিটে থাকার সুবাদে সেখানকার বর্ধিষ্ণু এডওয়ার্ড কলেজে পড়তেন আমার প্রয়াক পিতা । চারু মজুমদার সোমনাথ লাহিড়ীদের সমসাময়িক বা বছর খানেকের এদিক‌ ওদিক । মধ্য ত্রিশের দশকে সেই কলেজের এসএফ(আজকের এস এফ আইয়ের পূর্বসূরী) করা ছাত্রনেতা হওয়ার কারণে বাড়ীতে অনবরত পুলিশ এসে উৎপাত করতো । তাই তাঁকে বাড়ী থেকে তুলে পরিবার ধানবাদে পাঠিয়ে দেয় মাইনিং পড়তে । কিন্তু তিনি রাজনীতি সচেতন যেহেতু ছিলেন তাই খবরাখবর রাখতেন । ১৯৩৯ সালে রবীন্দ্রনাথ যখন খুবই অসুস্থ তখন তিনি পরিকল্পনা করেন, ছাত্র রাজনীতিতে জাতে ওঠার জন্য সম্ভবত, যে রবীন্দ্রনাথকে কলেজের প্রতিনিধি দল নিয়ে শান্তিনিকেতনে গিয়ে আরোগ্য কুশল কামনা জানিয়ে আসার । প্রচুর কাঠখড় পুড়িয়ে শান্তিনিকেতন কতৃপক্ষের থেকে অনুমতি আদায় করেন । এবং, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগার কাছাকা়ছি সময়ে যাওয়া প্রতিনিধি দলের এক সদস্য, উক্ত কলেজের আরবীর শিক্ষক জনৈক বারী সাহেব রবীন্দ্রনাথকে সটান বলে বসেন, 'গুরুদেব, আপনি কিন্তু ইসলামকে কিস্যুই দিয়ে গেলেনন' !!! রবীন্দ্রনাথের শান্ত, সমাহিত ঋষিসুলভ অথচ দৃঢ়‌ ভাবে বলা উত্তরটি বারী সাহেবকে মূক করে দিয়েছিলো । বাবার ভাষায় 'রবীন্দ্রনাথ বারী সাহেবকে তুরে দিয়েছিলেন'!!! পাবনা প্রত্যাবর্তনের পথে বিদ্রুপে বিদ্রুপে কার্য্যত বারী সাহেবের বস্ত্রহরণ চলেছিলো । আর সেই অভিঘাত ডাইরেক্ট এ্যাকশনের উত্তরপর্বে দেশভাগের জাস্ট একমাস আগে পরিবার নিয়ে পাবনা ছেড়ে পাকাপাকি চলে আসার মুখে চরম ও করাল বিঘ্ন নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলো যা অন্যরকম হতেই পারতো কিন্তু বাবার প্রত্যুৎমতির কারণে হয়নি । কাজেই মুসলমান কী চীজ সেটা হাড়ে গতরে বুঝতে হয় । ভোট রাজনীতির বেওসায়ীদের ন্যারেটিভের গুড়ে জাল দেওয়া ইতিহাস পড়ে প্রগলভ হয়ে বোঝা যায়না । যাইহোক, আরও যেসব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিলো যা পরবর্তীর রাজনীতিকে আজ অবধি প্রভাবিত করে চলেছে তার উল্লেখ পরের পর্বে আনছি ।----পরবর্তীতে

(২)বৃটিশ বাঙালীর বোমাগুলিতে জেরবার হয়ে এবং আরও কিছু প্রশাসনিক কারণে দিল্লী তুলে নিয়ে যায় ১৯১১ সালে । সে সময় তার সামনে আরেকটি সোশ্যোপলিটিকাল সমস্যা এসে দাঁড়ায় । সেফ্টি ভাল্ভ তত্ত্ব মাফিক আলোচনা অনুরোধ ইত্যাদিতে ব্যাপৃত রাখতে ১৮৮৫ সালে বৃটিশ কংগ্রেস নামক সংস্থার গোড়াপত্তন করে । সেই কংগ্রেসে তখন মহারাষ্ট্র আর বাংলার কারণে চরমপন্থীদের রবরবা । তাই তখন তারা দক্ষিণ আফ্রিকায় লাত্থি খেয়ে ভক্ত হয়ে পড়া জনৈক মোহনদাস কর্মচন্দ গান্ধীকে ডেকে আনে কংগ্রেসের হাল ধরতে । কিন্তু এই গান্ধীর মেটামরফোসিসটা বৃটিশ শুধু নয় দেশজ নেতাদেরও বোকা বানিয়ে ছেড়েছে । বস্তুত গান্ধী দেশের ইতিহাসের শাঁসটা একমাত্র গান্ধীই যথাযথ বুঝেছিলেন । আর কেউই সেটা বোঝেননি । নাহ্ ! সুভাষ চিত্তরঞ্জন কেউই নন । সম্ভবত, 'যে সহে সে রহে' এর উপলব্ধিটা এক্কেবারে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছিলেন গান্ধী । তিনি দেখেছিলেন যে, ভারতবর্ষে বারে বারে বিদেশী আক্রমণ হয়েছে রাজরাজড়ারা সৈন্যসামন্ত নিয়ে যুদ্ধ করেছে কিন্তু সাধারণ জনগন তাতে জড়ায়নি । সাম্রাজ্য শাসন সবই বদলেছে কিন্তু সাধারণ মানুষ অদৃষ্টের হাতে ছেড়ে দিয়ে সব সয়ে গেছে । তাই তিনি সহিংস পথে সংগ্রামের যাথার্থ নিয়ে সন্দিহান ছিলেন । সুতরাং, বৃটিশ যখন গান্ধীকে আনলো তিনি প্রাথমিক বুঝেছিলেন যে হিন্দু মুসলিম ঐক্য না হলে বৃটিশকে হঠানো যাবেনা । সেটা ভুল ছিলো সেটা কয়েকবছর বাদেই বুঝেছিলেন । বাংলা ভাগ করেই বৃটিশ আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব নিয়ে ঝাঁপালো । ১৯০৯ সালে মর্লিমিন্টো সংস্কারে মুসলিমদের প্রতিনিধিত্বের সুযোগ হলো যেটা কংগ্রেস মানতে অস্বীকার করেছিলো । কিন্ত গান্ধীজীর উদ্যোগে যখন 'মুসলিম নেতাদের কে জাতীয় সংগ্রামে আহ্বান জানানো হলো তখন লক্ষনৌ চুক্তিতে ১৯১৬ সালে মুসলিম নেতাদের দাবী মেনে সেই আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব মেনে নেন কংগ্রেস নেতৃত্ব । কিন্তু এখানে একটা পরস্পরবিরোধী ব্যাপার সংঘটিত হয়েছিলো । বৃটিশ প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন কংগ্রেসের কাছে ভারতের থেকে সৈন্য সংগ্রহের কথা বলেছিলো এবং যুদ্ধ জিতলে স্বায়ত্ব শাসন দেবে এটার অঙ্গীকার করেছিলো । তখন তাহলে গান্ধী রাজী হয়েছিলেন কেন? আমার ধারণা বিরোধ সমর্থনের একটা ভারসাম্য রাখার কৌশলের পক্ষপাতী ছিলেন তিনি । আর বৃটিশ জিতে এসে রাওলাট আইন জারি করে তার প্রতিবাদে বৈশাখীতে পাঞ্জাবের জনগন জড়ো হলে জালিওয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ড ঘটালে একদিকে আর অপরদিকে পরাজিত অটোমান সম্রাজ্যের পতন হলে মুসলিম জগতের আধ্যাত্মিক ধর্মগুরু খলিফাকে আসনচ্যুত করলে গোটা বিশ্বের মুসলিমদের সাথে ভারতের মুসলিমরাও উদ্বেল হয়ে ওঠে । তাই আন্দোলনের ধার বাড়াতে ভারতের সংগ্রামের সাথে দুরদুরান্তের সম্পর্ক না থাকলেও আসন্ন অসহযোগ আন্দোলনের সাথে খিলাফৎ আন্দোলনকেও জুড়লেন স্রেফ 'মুসলিমদের মন পেতে ।১৯২০ সালে গান্ধীজীর নেতৃত্বে সম্মিলীত ভাবে শুরু হলো অসহযোগ আন্দোলন । কিন্তু ১৯২১ সালে চৌরিচৌরার হিংসাত্মক ঘটনার কারণে গান্ধীজী সরাসরি মলতুবি করে দিলেন আন্দোলন জনগন এখনও অহিংস বিপ্লবের জন্য তৈরী নয় এই কারণ দেখিয়ে । এদিকে মুসলমান বহুল প্রদেশ বাংলা আর কাশ্মীরের মোতিলাল তাদের সংস্পর্শের বাস্তবতার কারণে চিত্তরঞ্জন এবং মোতিলাল নেহরু গান্ধীকে চরকা কাটার কাজে ফিরে যেতে বল্লেন । বস্তুত, আন্দোলন মলতুবি হলে পরে এবং তুর্কীতে কামাল আত্তাতুর্কের আবির্ভাবে খলিফা অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ায় ভারতের মুসলমান দিশেহারা হয়ে মালাবার মীরাট জলন্ধর ও কোলকাতায় ১৯২২-২৬ কালপর্বে বিভৎস‌ দাঙ্গা বাঁধিয়ে জাতীয় আন্দোলন থেকে পাকাপাকি সরে যায় । একদল আবার আফগানিস্তানে ছুটে যায় সেখানকার, বছর দুয়েক আগেই বৃটিশ পেঁদিয়ে সন্ধি করে শাসনে মনোনিবেশ করা শাসককে হিন্দুস্থান আক্রমণের দাওয়াৎ দিতে এই আর্জি নিয়ে যে, তারা হিন্দুস্থানে দারুল ইসলাম প্রবর্তনের জন্য জেহাদ ঘোষণা করেছিলো কিন্তু কাফেররা(হিন্দু ও ইংরেজ)তাতে‌ বাধা দিচ্ছে ।---পরবর্তী

১)অনেক চেষ্টা করে পার্ট পার্টে ধরালাম। মুসলমান যে অহিংস পথের আন্দোলনে একটা মিসনোমার তা গান্ধীজী প্রথম ভুলের পরেই বুঝেছিলেন । ওঁর একমাত্র অনুগামী খান আব্দুল গফ্ফর খান যেজন্য দেশভাগের সময় ভারতে যুক্ত হতে চেয়ে প্রত্যা়খ্যাত হয়ে সখেদে বলেছিলেন ,'ইউ হ্যাভ লেফ্ট আস ইন দ্য হ্যান্ডস অফ উল্ভস' ! প্রথম ভুলটা কী করেছিলেন তিনি? বৃটিশ ১৮৫৭য় জিতে মসনদ দখল করেই পাছে যাতে জেহাদী জাতি প্রত্যাঘাতের ফিকির না খোঁজে তাই মুসলিমদের আধ্যাত্মিক গুরু তুর্কীর খলিফাকে ম্যানেজ করে ফতোয়া আদায় করে । মুসলমান গ্যারেজ হয়ে গিয়ে নতুন ওয়াহাবী আন্দোলন শুরু করে যার উদ্দেশ্য, এই দেশে সাম্রাজ্য বিস্তারের সুযোগে যে বিপুল ধর্মান্তরন ঘটিয়েছিলো তারা যাতে করে সাম্রাজ্যহারা হতেই কনভার্টরা যাতে আর মূল ধর্মে ফেরার পাঁয়তাড়া না করে তারই বন্দোবস্ত করতে উদ্যোগী হওয়া । সেই সময়েই শনৈ শনৈ আলাদা রিপ্রেজেন্টেশনের এ্যাওয়ার্ড দেওয়ার ফাঁক খুঁজতে থাকে । বোম্বাইয়ের কাউন্সিলে সেই উদ্যোগ শুরু হয় ১৮৯২এর আশেপাশে । বৃটিশদের দ্বারা গঠিত হয়ে যাওয়া কংগ্রেস সম্ভবত তা মানেনি । তার আগে ওই ওয়াহাবী আন্দোলনের পাশাপাশি স্যার সৈয়দ আহমেদ খানের নেতৃত্ব শুরু হয় মুসলিম সুপ্রীমেসি তত্ত্ব যার জন্য এ্যাংলো মোহাম্মেডান স্কুল তৈরী হয় যা পরবর্তীতে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয় । ঠিক তার দশকের কাছাকাছি পরে বোম্বাইতে শুরু হয় তিলক দ্বারা গণেশ ও শিবাজী উৎসব এবং মহারাষ্ট্রে সেই অনুপ্রেরণায় শুরু হয়ে যায় স্বা়ধীনতা যুদ্ধের প্রথম অধ্যায় । তারপর বিংশ শতাব্দী পড়তেই মদন মোহন মালব্য আলিগড়ের পাল্টায় ১৯০৪ সালে গড়েন বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় । ব্যাস ! ষোলো কলা পূর্ণ । ততোদিনে চলে এসেছেন লর্ড কার্জন । ১৯০২ সালে, স্বামী বিবেকানন্দের জীবৎকালেই, খুলনা অথবা বরিশালে দাঁড়িয়ে থেকে পুলিশ নিষ্ক্রিয় রেখে জনাব সলিমুল্লাহ্ র সঙ্গতে বাঁধালেন সরকারি মদতে ভারতবর্ষে প্রথম দাঙ্গা । ১৯০৫ সালে হলো বঙ্গভঙ্গ । নীলবিদ্রোহের থেকে শিক্ষা নিয়ে রেনেসাঁসের আশীর্বাদ ধন্য বাঙালীর সাথে এঁটে ওঠা ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠতে তাকে দুই প্রান্তে মুসলমান আর অবাঙালীর মাঝে সংখ্যালঘু করে রাখতে । তারপরেই ১৯০৬ সালে শিমলায় অক্টোবর মাসে মুসলিম প্রতিনিধিদের সঙ্গে বসে মাউন্টব্যাটন ও তাঁর স্যাঙাতরা । উদ্দেশ্য মুসলিম লীগ গঠন । সেই মতো ঢাকায় ওই বছরই ডিসেম্বর মাসে মুসলিম লীগ গঠন হয় । তারা একদিকে গোটা পুর্ববাংলার কোনায় কোনায় মসজিদ মাজার মাদ্রাসার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে । আর অপরদিকে বঙ্গভঙ্গ রদে আন্দোলনে নামা দের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে । মন্দির ধর্মস্থান স্বদেশীর প্রতিষ্ঠানগুলিতে ব্যাপক ভাঙচুর শুরু হয় । তবু, রবীন্দ্রনাথ সুরেন্দ্রনাথ বিপিন পাল চিত্তরঞ্জন অরবিন্দদের থাপ্পড় খেয়ে অচিরেই পিছু হটে বৃটিশ এবং বঙ্গভঙ্গ রদ হয় । এই সময়কালে ধর্মঘট স্বদেশী এবং খালি পায়ে খেলে বুট পরা প্রথম শ্রেণীর ইংরেজদের বিরুদ্ধে জিতে যাওয়া বাঙালীর গর্বকে তুঙ্গস্পর্শী করে । ----(পরবর্তী)

Bisayta bojhate prlm kina jnina tbe chotto bisay boli hinduder opor atyachare ba bharater nijosshyo civilization er apoman sob librandu o inveders culturer paa chata lokera kore thake kintu jdi tumi pratibad korbe omni thakur ramkrishna dev er joto mot toto pother vani suniye tomak thanda korte chaibe..😊😊ei west bengalta dustbin hoye geche..aage poriskar korte hbe tarpor adorsher perrfume dite hbe noile adorsher kono gandhoi asbe na duatbiner ugro gondhe 😊

Dada ei smy ta ki adou adarshovadi haoar smy?jana nei..mne amra na hoy adarshovadi holam bangali hindur boro ansho amn adorsho vadi j bhul k bhul r bolte parena..norom kochi hoye geche..netajir oi adorshovadi kothay desher vetorer satrura adou thanda hobe?nki ora ei adorsher sujoger arale nongramo korbe r pratibad korte asle blbe tomader netaji ei boleche sei boleche

Sir sir sesh je chithita apni screen e dekhalen seti doya kore pore shonaben...?? Onurodh roilo...!!

কয়লা ভাইপোর স্বপ্ন অনেক প্রাসঙ্গিক !

আপনি নেতাজি র বক্তৃতা র ব্যাখা নিয়ে details এ একটা (মনে হলে একাধিক) video uplaoad করুন... এগুলো জানা আমাদের কর্তব্য বলে মনে করি

Wb govt ke anek dhonnobad tar sange apnakeo asonkho dhonnobad .

Duggal masiha murg massallam 1008😅

যদি নাম্বার না থাকে তাহলে ছেলে মেয়েরা পড়বেনা।

যাক একটা ভালো কাজ মমতা সরকার করেছে 👏👏

First: Is there any English Translation of "Taruner Swapno" available? Kindly provide link(s) if there are any. Second: You can ask the West Bengal Government to introduce the Book as a Summer/vacation reading, where children can submit a summary of the book to their Class Teachers, when school reopens after vacations.

my father use to very active in his young times with indira gandhi and sanjay gandhi especially when she got defeated in elections. my father had always told me since school times that subhas chandra bose was never died in plan crash . in fact indira herself also went there to meet netaji. my father always taught me this truth as a part of history that he was alive and lived in naimsheran near my ancestral village.

naman hai netaji netaji netaji 😔 its our duty now to bring that deleted name in front which is actual honor for all of us as indian😔😔😔🙏🙏🙏

Isle bharat ka halat asa hai all because of gandhi and nehru

অসাধারণ ভিডিও খুব ই ভালো লেগেছে ❤❤❤❤❤

haan dada, toruner sopno boi gulo bislayshon korun next video. obak lagey ato important video shudhu 250 ta like 😟

আমি ক্লাস 10 পাইয়াছিলেন। দুর্গম পথ জয় করা!!

Bangalider jano Netaji Aaj AA durgoti shjo kortai hotcelo

তরুণের স্বপ্নের বিস্তৃত অলোচনা চাই sir

WB govt ka dhanno bad, subha sh chandra ar bangla o otit bharoter vasonar , video ta banala valo hoy.

The govt and wbsbe should rethink over the issue and take appropriate measure in the relevant matter .

ধন্যবাদ চন্দ্র চুড় বাবু, তরুণের সপ্ন নিয়ে একটা ভিডিও করুন। জয় হিন্দ।

খুব ভালো সন্দেহ নেই ,তবে আশা করব ভালই হবে সবকিছু।

নম্বর নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থায়, নাম্বার পাওয়ার তাগিদ না থাকলে তরুণের স্বপ্ন মোটেই গুরুত্বপূর্ণ হবে না। যে আদর্শ আপনি বিশ্বাস করতে চাইছেন, সে বিষয়ে শিক্ষা দেবে কারা? জ্ঞানের জন্য স্কুল নয়, স্কুল বা স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থায় নম্বর যেখানে আসবে না, তা নিতান্ত অবহেলা ছাড়া কিছুই পাবে না। আর সরকারি নির্দেশ? হাস্যকর...

রাজনৈতিক দর্শন তথা মতেপথে আমি তৃণমূল কংগ্রেসের বা বিজেপির একদমই সমর্থক নই। সেই অর্থে কোন বিশেষ রাজনৈতিক দলের সমর্থক বা ভোটারও আমি নই- শেষ কবে ভোট দিয়েছি বা ব্যালট পেপারে কোন প্রথম সারির/সুপরিচিত/ সুপ্রচলিত রাজনৈতিক দলকে ভোট দিয়েছি মনে পড়ে না। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আমিও ভূয়সী সাধুবাদ ও স্বাগত জানাই। এ বিষয়টি অবগত করবার জন্য চন্দ্রচূড়দা আপনাকেও জানাই অশেষ কৃতজ্ঞতা। তৎসহ যে সাবধানতা, সতর্কতা ও সংশ্লিষ্ট সম্ভাব্য সমস্যগুলির প্রতি আপনি দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন সেগুলির জন্যেও আপনাকে অশেষ সাধুবাদ। আশা করছি বেশ কিছু আনুষঙ্গিক ব্যক্তিগত সমস্যা স্থায়ী ভাবে দূরীকরণ করে শিগগিরই আপনার সঙ্গে স্থায়ী ও দীর্ঘমেয়াদি স্তরে সংযুক্ত হব NEFT পদ্ধতি অবলম্বনে। খুব ভাল থাকবেন, প্রিয় চন্দ্রচূড়দা (ও অনুজদা)... ❤️ 🙏 ✊ - সুসেলিম

Mamata's truth is upto what is gainful to her, her people and her party, and you must not be mistaken otherwise about her. Anyway, you reserve your right to have your opinion. But I quit this channel forever.

Thik bolechen Sir.... ei news ta porar por ekjon student hisebe amaro eki katha mone hoyeche.... ami college er first year er student .... ami Taruner Swapna puro porechi ( ananda publishers er combined version tai amar kache ache).... It is the thumb book for students ...that will help them to grow as responsible citizens of India.....Ami class X periye eschi bole jani sotti khub pressure thake ....tai govt er eta dekha uchit jeno ei boi ta sudhumatro sajanor bisoy na hoye thake....asha korbo sob student der modhye netaji, deshbandhu enara adorsho hoye uthben....Jai Hind.... Sir Je Kathar sesh nei boi ta kothay pabo ektu bolte parben...amazon e currently unavailable bolche

Nishchoi, Subhaschandrar boktritar upor ekta video korun daya kore.

Khub bhalo boi👍. Netajir moner jor, durodarshita dekha jaye. Abhabaniya bhabe ambitious. Ei videtar jonyo onek dhonyobad Chandrachur da

Netaji and Dr.Shyama Prashad Mukherjee,both of them had their own ideology.Because of Netaji,the british were forced to make an early exit from Bharat.If Shyama Prashad Mukherjee was not there,we the Indian Bengalee Hindus may not be there to see this video,because by this time all were either converted or dead🙏

you are correct, these books must be included in all the boards in Bengal, not just the state board, & hope the state government considers your suggestion

Ami anurodh korbo je tarun Subhaser eii bharat borser itihas ebong samaj byabostha niye dirgho alochona, eii channel e.